Misplaced Pages

Matiur Rahman (military pilot)

Article snapshot taken from Wikipedia with creative commons attribution-sharealike license. Give it a read and then ask your questions in the chat. We can research this topic together.

This is an old revision of this page, as edited by এস তুষার (talk | contribs) at 15:33, 27 September 2017. The present address (URL) is a permanent link to this revision, which may differ significantly from the current revision.

Revision as of 15:33, 27 September 2017 by এস তুষার (talk | contribs)(diff) ← Previous revision | Latest revision (diff) | Newer revision → (diff)

ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।